আমাদের দেশের মানুষজন এতোই সহজ সরল যে একটা বাকা জিনিস ও যখন আমাদের জীবনে ছড়িয়ে দেয়া হয়, আমরা তাও সহজ সরলভাবে গ্রহন করে নেই। তেমনিভাবেই আমরা কোন এককালে ঈদ এ মিলাদুন্নবী নামক এক জিনিসকে আপন করে নিয়েছি - নবীজীর জন্মদিন পালন করি আমরা সেদিন।
এই বিষয়ে কয়েকটা কথা ...
১। নবীজী কতো তারিখে জন্মগ্রহণ করেছেন তার সহি কোন ধরনের কোন তথ্য নাই। কয়েকটা তারিখ এসেছে একেবারে প্রথমদিকের বর্ননায়। ইসলামের পণ্ডিতগণ এগুলোর কোনটাকেই সঠিক ধরে নিতে পারেন নি কারন প্রতিটা তারিখের পক্ষে বিপক্ষে যুক্তি আছে।
২। সবচেয়ে মজার ব্যাপার হচ্ছে, প্রথমদিককার বর্ননায় ১২ ই রবিউল আউয়াল তেমন জোরালোভাবে আসেনি। বরং অন্য একটা দিন আরো জোরালোভাবে এসেছে। তাই আমরা যে ১২ তারিখে জন্মদিন পালন করি, এটার আসলে তেমন ভিত্তি নাই।
৩। একবার কি ভেবে দেখা উচিৎ না, যদি জন্মদিন পালনের দরকার থাকতো, তাহলে উনার জন্মদিনটা সংরক্ষণ কি করা হতোনা? কোরআনের মতো এমন মহান কাজকে সংরক্ষণ করা গেছে, কিন্তু জন্মদিন করা হয়নি। এটা কি কোন দিক নির্দেশনা দেয় না?
৪। নবীজী প্রতি সোমবার এবং বৃহস্পতিবার রোজা রাখতেন। উনাকে জিজ্ঞেস করা হলে উনি বলেছিলেন যে এই দুইদিন আল্লাহকে বান্দার হিসাব দেখানো হয়। আমি চাই আল্লাহ তখনি আমার হিসাব দেখুন যখন আমি রোজা আছি। সোমবার সম্পর্কে আরো বলেছেন উনি যে আমি সোমবারে জন্মগ্রহণ করেছি এবং আমার কাছে ওহী আসা শুরু হয়েছে সোমবারে।
এগুলো থেকে শিক্ষা নিলে বুঝা যাবে জন্মবর্ষ পালনের জন্য তেমন উৎসাহ দেয়া হয় নাই। বরং জন্মের দিনটাকে মহিমান্বিত করে দেয়া হয়েছে যাতে মানবজাতির কল্যাণ হয়। এখন আপনাকে সিদ্ধান্ত নিতে হবে আপনি কি করবেন। আপনার কৃতকর্মের হিসাব শুধু আপনাকেই দিতে হবে। আর রোজা সম্পর্কে আল্লাহ বলেছেন, রোজা আমার জন্য এবং আমিই এর প্রতিদান দিবো।
এই বিষয়ে কয়েকটা কথা ...
১। নবীজী কতো তারিখে জন্মগ্রহণ করেছেন তার সহি কোন ধরনের কোন তথ্য নাই। কয়েকটা তারিখ এসেছে একেবারে প্রথমদিকের বর্ননায়। ইসলামের পণ্ডিতগণ এগুলোর কোনটাকেই সঠিক ধরে নিতে পারেন নি কারন প্রতিটা তারিখের পক্ষে বিপক্ষে যুক্তি আছে।
২। সবচেয়ে মজার ব্যাপার হচ্ছে, প্রথমদিককার বর্ননায় ১২ ই রবিউল আউয়াল তেমন জোরালোভাবে আসেনি। বরং অন্য একটা দিন আরো জোরালোভাবে এসেছে। তাই আমরা যে ১২ তারিখে জন্মদিন পালন করি, এটার আসলে তেমন ভিত্তি নাই।
৩। একবার কি ভেবে দেখা উচিৎ না, যদি জন্মদিন পালনের দরকার থাকতো, তাহলে উনার জন্মদিনটা সংরক্ষণ কি করা হতোনা? কোরআনের মতো এমন মহান কাজকে সংরক্ষণ করা গেছে, কিন্তু জন্মদিন করা হয়নি। এটা কি কোন দিক নির্দেশনা দেয় না?
৪। নবীজী প্রতি সোমবার এবং বৃহস্পতিবার রোজা রাখতেন। উনাকে জিজ্ঞেস করা হলে উনি বলেছিলেন যে এই দুইদিন আল্লাহকে বান্দার হিসাব দেখানো হয়। আমি চাই আল্লাহ তখনি আমার হিসাব দেখুন যখন আমি রোজা আছি। সোমবার সম্পর্কে আরো বলেছেন উনি যে আমি সোমবারে জন্মগ্রহণ করেছি এবং আমার কাছে ওহী আসা শুরু হয়েছে সোমবারে।
এগুলো থেকে শিক্ষা নিলে বুঝা যাবে জন্মবর্ষ পালনের জন্য তেমন উৎসাহ দেয়া হয় নাই। বরং জন্মের দিনটাকে মহিমান্বিত করে দেয়া হয়েছে যাতে মানবজাতির কল্যাণ হয়। এখন আপনাকে সিদ্ধান্ত নিতে হবে আপনি কি করবেন। আপনার কৃতকর্মের হিসাব শুধু আপনাকেই দিতে হবে। আর রোজা সম্পর্কে আল্লাহ বলেছেন, রোজা আমার জন্য এবং আমিই এর প্রতিদান দিবো।