এই ধরুন, দিন দিন আমাদের জ্ঞান বাড়ছে, আমরা অনেক কিছুই শিখি। জানার আর বোঝার কোনো শেষ নাই, তাই শিখে যাই। এই যেমন চলমান কোটা সংস্কার আন্দোলন এর ঘটনাবলী দেখে একটা উপলব্ধি হয়েছে অধ্যাপক জাফর ইকবাল কেন মুক্তিযুদ্ধ করেন নি বা যুদ্ধাপরাধের মামাল্য স্বাক্ষ্য দিতে আসেন নি। আমি ভুল ও হতে পারি। আমার ধারনা হলোঃ
মুক্তিযুদ্ধ বা এর মতো বড় কিছুতে নিজেকে জড়াতে হলে সাহস লাগে। ইকবাল সাহেবের এবং সাহেবদের সেটা নাই মনে হয়। উনি কোটা নিয়ে পক্ষে লেখার পরে সংসদ থেকে আসা বানীতে এমন ঘাবড়িয়ে গেছেন যে উনি এরপরে যা করলেন তা তো ইতিহাস। নতুন এক জাফর ইকবাল কে দেখলো জাতি। বলা যায়, জাফর ইকবাল কে বমি করতে দেখলো পুরো জাতি। এখনো বমি ই চলমান। এই যে এতো ছেলেমেয়ে মার খাচ্ছে, এতো শিক্ষক লাঞ্চিত হচ্ছে, উনার বমি চলমান আছে। কোনো টু টা নাই। আরে ভাই, একজন শিক্ষক যিনি কিনা শিক্ষকের চেয়ে লেখক হিসেবে বেশি পরিচিত উনি শিক্ষাখাতের এমন গোলোযোগ নিয়ে চুপ মেরে বসে আছেন! কিছুই লিখছেন না - কি করে সম্ভব তা? কিন্তু সমন্নিত ভর্তি পরীক্ষা নিয়ে বা ভর্তি পরীক্ষায় শিক্ষকরা কেন টাকা নেন তা নিয়ে উনি বেশ সরব। হায়রে মিডিয়া প্রেম!
কিন্তু কিছু বাচ্ছা পোলাপাইন তাদের কথা বলার অধিকার আছে এবং সেটা প্রমান করার জন্য অনেক নির্যাতনের মাঝেও রাস্তায় দাঁড়িয়ে সরব আছেন। আমি তাদের দাবির পক্ষে বিপক্ষে যাবোনা, তবে আমি তাদের উপড় চলা নির্যাতন কে অত্যন্ত অন্যায় মনে করি। প্রজাতন্ত্রের কর্মচারিরা প্রজাদের টাকায় চলে তাদের উপড় এমন নির্যাতন করলে প্রজাতন্ত্র দরকার কোথায়? নাকি এরাও ১৫/৩৮ এর ট্রেনিং নিয়ে এসেছে?
যাই হোক, দিনশেষে রাস্তায় মার খাওয়া ছেলে/মেয়েটির জন্য শ্রদ্ধার পারদ যত উপড়ে উঠছে, অধ্যাপক ইকবাল বা এই গোত্রীয়দের জন্য ঠিক ততোটাই কমছে।
মুক্তিযুদ্ধ বা এর মতো বড় কিছুতে নিজেকে জড়াতে হলে সাহস লাগে। ইকবাল সাহেবের এবং সাহেবদের সেটা নাই মনে হয়। উনি কোটা নিয়ে পক্ষে লেখার পরে সংসদ থেকে আসা বানীতে এমন ঘাবড়িয়ে গেছেন যে উনি এরপরে যা করলেন তা তো ইতিহাস। নতুন এক জাফর ইকবাল কে দেখলো জাতি। বলা যায়, জাফর ইকবাল কে বমি করতে দেখলো পুরো জাতি। এখনো বমি ই চলমান। এই যে এতো ছেলেমেয়ে মার খাচ্ছে, এতো শিক্ষক লাঞ্চিত হচ্ছে, উনার বমি চলমান আছে। কোনো টু টা নাই। আরে ভাই, একজন শিক্ষক যিনি কিনা শিক্ষকের চেয়ে লেখক হিসেবে বেশি পরিচিত উনি শিক্ষাখাতের এমন গোলোযোগ নিয়ে চুপ মেরে বসে আছেন! কিছুই লিখছেন না - কি করে সম্ভব তা? কিন্তু সমন্নিত ভর্তি পরীক্ষা নিয়ে বা ভর্তি পরীক্ষায় শিক্ষকরা কেন টাকা নেন তা নিয়ে উনি বেশ সরব। হায়রে মিডিয়া প্রেম!
কিন্তু কিছু বাচ্ছা পোলাপাইন তাদের কথা বলার অধিকার আছে এবং সেটা প্রমান করার জন্য অনেক নির্যাতনের মাঝেও রাস্তায় দাঁড়িয়ে সরব আছেন। আমি তাদের দাবির পক্ষে বিপক্ষে যাবোনা, তবে আমি তাদের উপড় চলা নির্যাতন কে অত্যন্ত অন্যায় মনে করি। প্রজাতন্ত্রের কর্মচারিরা প্রজাদের টাকায় চলে তাদের উপড় এমন নির্যাতন করলে প্রজাতন্ত্র দরকার কোথায়? নাকি এরাও ১৫/৩৮ এর ট্রেনিং নিয়ে এসেছে?
যাই হোক, দিনশেষে রাস্তায় মার খাওয়া ছেলে/মেয়েটির জন্য শ্রদ্ধার পারদ যত উপড়ে উঠছে, অধ্যাপক ইকবাল বা এই গোত্রীয়দের জন্য ঠিক ততোটাই কমছে।
No comments:
Post a Comment