মানুষজন প্লেজারিজম নিয়ে কথা বলছে ফেসবুকে। ভালো লাগছে যে এতে যদি কারো কারো সেলফ - এস্টীম জন্মায়। চাকরির শুরুতে সব কাজ করার পরে যখন দেখতাম আরেকজন হাসিমুখে স্বাক্ষর করছে তখন একেবারেই মাননীয় স্পীকার হইয়া যাইতাম... আরো বড় স্পীকার হইয়া গেছিলাম যখন দুই বিজ্ঞজন একদিন ফ্রিডম ফাইটারস এর এস ধইরা টান দিয়া আমাকে কথা শুনাইয়া ঐ আরেকজনরে কইলো যে কি মিয়া তুমি এদের সুপারভাইজ করোনা?!! আমি রুম থেকে বের হয়ে অনেক হেসেছিলাম - তবে তা রাগে [ও হ্যাঁ, রাগে হাসতে পারা কঠিন, কিন্তু কাজে দেয় হেভভি]!
Divine Touch
আমি বাংলায় গান গাই, আমি বাংলার গান গাই, আমি আমার আমিকে চিরদিন এই বাংলায় খুজে পাই ...
Sunday, October 4, 2020
:: প্লেজারিজম এবং ফিডম ফাইটারস এর এস নিয়ে টানাটানি ::
Saturday, September 26, 2020
অসহনীয় সংকেত
এই যে আমি যা ইচ্ছা তা ই করতে পারি জাতীয় সংকেতগুলো ভালো না। এগুলো ইতিহাসের মধ্যে নতুন ইতিহাস তৈরি করে এবং কাউকে কাউকে একেবারেই ইতিহাসের আস্তাকুড়ে ফেলে দেয়। বাংলাদেশে ইতিহাসকে লালন করা পরিবারগুলো যদি ইতিহাসের শিক্ষাকে ধারণ না করে এটা তাদের এক ধরনের ব্যর্থতা। দুঃখজনক হলো এরজন্য দেশকে অনেক মূল্য দিতে হয়।
- একের পর এক বিশ্ববিদ্যালয়ে রেজিস্ট্রার কে ভারপ্রাপ্ত ভিসি করে কি সংকেত দেয়া হচ্ছে? কাকে দেয়া হচ্ছে এই সংকেত? কারা লাভবান হবে এতে? একটা দেশের শিক্ষাখাত যেখানে এখনো নকলের মহামারি কাটিয়ে নিজেকে দাড় করাতে পারেনি, সেখানে এই খাতটি নিয়ে এসব তামাশা দেশের জন্য অত্যন্ত ক্ষতিকর। এই যে আমি কাউকেই পাত্তা দেইনা, বা আমার ইতিহাসই সব, অন্য সকল ইতিহাস বা আবেগ তিস্তার পানির মতো যে থাকলে থাকলো না থাকলে নাই - এই মনোভাব একেবারেই ভালো না।
- দিনে দুপুরে খুন ধর্ষন হচ্ছে, দলীয় ছেলেরা করছে, কিন্তু বিচার হচ্ছেনা। এমসি কলেজ আমাদের চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দিচ্ছে বর্বর রা বর্বর ই থাকে, করোনাও এদের পরিবর্তন করতে পারেনা। কিন্তু এদের মতো বর্বররা বেঁচে যায়/যাবে দলীয় পরিচয় থাকার কারনে। সব সরকারের আমলেই তা হচ্ছে।
- ভারতকে সব খুলে দিয়ে কি সুবিধা পাওয়া যাচ্ছে? দেশের বারোটা বাজতে কি খুব বেশি বাকি আছে? আমার অবস্থান স্পষ্ট এখানে - কেউ যদি বাংলাদেশকে ভারতের আরেকটা রাজ্য বানাতে চায় সেটা স্পষ্টই বলা উচিৎ। অন্যথায় বাংলাদেশকে স্বাধীন দেশের মতোই থাকতে দেয়া উচিৎ। বাংলাদেশের আচরণ একটা স্বাধীন দেশের মতো হওয়া উচিৎ। অবস্থান পরিষ্কার হলে দেশের মানুষের উপড় দায়িত্ব বর্তাবে তারা কি চায়, তখন মানুষই এব্যাপারে সিদ্ধান্ত নিবে। ৭১ এর শিক্ষা এতো তাড়াতাড়ি ভুলে গেলে চলবে কেন? মুখে ৭১ এর ফেনা তুলে মনে মনে আইয়ুব ইয়াহিয়া পালন করলে তো হবেনা।
- শিক্ষকসহ অনেকে একটা দেশের এই মৃত্যুযাত্রায় বাদ্যযন্ত্র বাজাচ্ছেন। অন্যদের নিয়ে কিছু না বললেও শিক্ষকদের দেখে আমার আফসোস হয়। আবার হয় ও না। এদের শিক্ষক হওয়াও এই মরন নাটকের নাট্যকারদের করুনা, তাই শবযাত্রায় এরা শামিল হবে এটাই স্বাভাবিক। আমি শুধু ভাবছি জার্মানির ১৯৪৫ সাল ও একইরকম ছিলো বোধকরি!!
এই কথাগুলো আমার প্রজন্ম যত সরকার দেখেছে সবার ক্ষেত্রেই প্রযোজ্য। শুধু অত্যাচার আর অনিয়মের তীব্রতা বেড়েছে দিনকে দিন। আমরা এখন অনেক ক্লান্ত এসব নিয়ে, এসব থেকে পরিত্রাণ চাই।
বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর অপমান
[একটা পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে রেজিস্ট্রারকে ভারপ্রাপ্ত উপাচার্য নিয়োগ প্রসঙ্গ]
:: প্লেজারিজম এবং ফিডম ফাইটারস এর এস নিয়ে টানাটানি ::
মানুষজন প্লেজারিজম নিয়ে কথা বলছে ফেসবুকে। ভালো লাগছে যে এতে যদি কারো কারো সেলফ - এস্টীম জন্মায়। চাকরির শুরুতে সব কাজ করার পরে যখন দেখতাম আর...
-
ঘটনা - ০১ বিশেষ কারনে হরতালের মধ্যে - ই আজ বেরোতে হলো রাস্তায় । জীবনযাত্রা নরমাল আছে বলে - ই মনে হলো । অনেক মান...
-
২২ জুলাই থেকে শুরু হয়েছে আরবি বছরের শেষ মাস, দুল হিজ্জাহ। চাঁদ দেখার বৈষম্য অনুযায়ী এই মাস একেক দেশে হয়তো একেক দিন শুরু হচ্ছে। এই শুরুটা গুর...
-
বেশ কিছুদিন ধরে ছাত্র / ছাত্রীদের বিভিন্ন মন্তব্য দেখছি শিক্ষকদের সম্পর্কে । ফিন্যান্স এন্ড ব্যাংকিং বিভাগ...