বাংলাদেশ ফুটবল ক্রিকেট সবকিছুতেই এগিয়ে যাচ্ছে। দেখতে এবং ভাবতে ভালই লাগে। তবে মাঝে মাঝে মনে হয় এগুলোও আবার গার্মেন্টস সেক্টরের মত হবেনা তো? RMG সেক্টরও তর তর করে এগিয়ে যাচ্ছিলো, আমরাও তর তর করে খুশি হচ্ছিলাম। তারপরে কি হলো? ওই যে ভিডিও গেমসের মত ফটাং করে এক ধাক্কা। সমস্যাটা কোথায় ছিলো? সমস্যা ছিলো, আমরা শুধু RMG company গুলোর আগানোই দেখেছি আর তৃপ্তির ঢেকুর তুলেছি। সাথে সাথে যে পারিপার্শ্বিক আরও অনেক কিছুর আগানো দরকার এবং সেই আগানোর কাজটা যে আমাদেরই করতে হবে সেটা বেমালুম ভুলে গিয়েছিলাম।
খেলাধুলার ক্ষেত্রেও তা হচ্ছে মনে হচ্ছে। কাল অনুর্ধ ১৬ ফুটবল দল শিরোপা তুলল প্রথমবারের মত। গর্বের ব্যাপার। কিন্তু বাকি সবকিছু নিইয়ে কি গর্ব করা যাবে? যেমন, BTV তে খেলা দেখার পরে নিজেকে আমার আফ্রিকার জঙ্গলের কোন এক দেশের বাসিন্দা মনে হয়েছে। কালকের খেলা দেখে আমার পর্যবেক্ষনঃ
১) খেলায় ভারত গোল করে সমতা যখন আনে BTV তখন গ্যালারি দেখায় এবং গ্যালারিতে কে কে আছে তাদের নাম বলে। এইটাকে পাগলামি ছাড়া কি আর কিছু বলার সুযোগ আছে?
২) গ্যালারিতে বাফুফের কর্তাব্যক্তি বসে আছেন। এই ভদ্রলোক আমাদের ছোট দেশের অনেক বড় খেলোয়াড় ছিলেন। ক্যামেরা যখন তার দিকে ধরা হল উনি তখন সিগারেট টানছেন। উনার কি আদৌ কোন যোগ্যতা আছে এই ধরনের একটা প্রতিষ্টানের প্রধান হবার? আমার সন্দেহ আছে
৩) খেলার মাত্র কয়েক সেকেন্ডস বাকি। BTV তখন খেলা সম্প্রচার বাদ দিয়ে সেখ মুজিবের উপড় গান দেখানো শুরু করেছে। এইটা কোন ধরনের সভ্যতা আমার মাথায় ঢূকেনা। মানুষ যখন সর্বোচ্চ উত্তেজনায় খেলা নিয়ে তখন কি তাদের শেখ মুজিবের উপড় গান শুনতে ভাল লাগবে? আমার তো মনে হয়না প্রধানমন্ত্রীরও তা ভাল লাগবে। তাহলে এরা আসলে করছে কি? আমি জানিনা আওয়ামীলীগ কোনদিন বুঝবে কিনা, এরা এইসব করে আসলে শেখ মুজিবকে বার বার মেরে ফেলছে, মানুষের চোখে উনাকে আরও ছোট করে ফেলছে।
৪) ধারাভাষ্যকরঃ এরা দিন দিন আজীব চিড়িয়ায় পরিনত হচ্ছে। এদেরকে tainining এ পাঠানো হচ্ছেনা কেন? এরা তো দিনের পড় দিন জাতীয় লজ্জায় পরিনত হচ্ছে। এর আগে দেখেছিলাম শামীম চৌধুরী মাশরাফিকে দিয়ে ছুটির আবেদন করাচ্ছে। এইধরনের কাজগুলোকে হয়তো এখনো পাগলামি বলা যাবে, কিন্তু চলতে থাকলে কিছুদিন পরে মানুষ এগুলোকে অসভ্যতামি বলা শুরু করবে।
এখন বলেন খেলোয়াড়দের পেশাদার করে কি লাভ, যদি যারা খেলোয়াড় বানান তাদেরকে পেশাদার করা না যায়? আশা করছি খেলাধুলাটা RMG সেক্টরের মত হবেনা। সবদিক দিয়েই উন্নত হবে।
খেলাধুলার ক্ষেত্রেও তা হচ্ছে মনে হচ্ছে। কাল অনুর্ধ ১৬ ফুটবল দল শিরোপা তুলল প্রথমবারের মত। গর্বের ব্যাপার। কিন্তু বাকি সবকিছু নিইয়ে কি গর্ব করা যাবে? যেমন, BTV তে খেলা দেখার পরে নিজেকে আমার আফ্রিকার জঙ্গলের কোন এক দেশের বাসিন্দা মনে হয়েছে। কালকের খেলা দেখে আমার পর্যবেক্ষনঃ
১) খেলায় ভারত গোল করে সমতা যখন আনে BTV তখন গ্যালারি দেখায় এবং গ্যালারিতে কে কে আছে তাদের নাম বলে। এইটাকে পাগলামি ছাড়া কি আর কিছু বলার সুযোগ আছে?
২) গ্যালারিতে বাফুফের কর্তাব্যক্তি বসে আছেন। এই ভদ্রলোক আমাদের ছোট দেশের অনেক বড় খেলোয়াড় ছিলেন। ক্যামেরা যখন তার দিকে ধরা হল উনি তখন সিগারেট টানছেন। উনার কি আদৌ কোন যোগ্যতা আছে এই ধরনের একটা প্রতিষ্টানের প্রধান হবার? আমার সন্দেহ আছে
৩) খেলার মাত্র কয়েক সেকেন্ডস বাকি। BTV তখন খেলা সম্প্রচার বাদ দিয়ে সেখ মুজিবের উপড় গান দেখানো শুরু করেছে। এইটা কোন ধরনের সভ্যতা আমার মাথায় ঢূকেনা। মানুষ যখন সর্বোচ্চ উত্তেজনায় খেলা নিয়ে তখন কি তাদের শেখ মুজিবের উপড় গান শুনতে ভাল লাগবে? আমার তো মনে হয়না প্রধানমন্ত্রীরও তা ভাল লাগবে। তাহলে এরা আসলে করছে কি? আমি জানিনা আওয়ামীলীগ কোনদিন বুঝবে কিনা, এরা এইসব করে আসলে শেখ মুজিবকে বার বার মেরে ফেলছে, মানুষের চোখে উনাকে আরও ছোট করে ফেলছে।
৪) ধারাভাষ্যকরঃ এরা দিন দিন আজীব চিড়িয়ায় পরিনত হচ্ছে। এদেরকে tainining এ পাঠানো হচ্ছেনা কেন? এরা তো দিনের পড় দিন জাতীয় লজ্জায় পরিনত হচ্ছে। এর আগে দেখেছিলাম শামীম চৌধুরী মাশরাফিকে দিয়ে ছুটির আবেদন করাচ্ছে। এইধরনের কাজগুলোকে হয়তো এখনো পাগলামি বলা যাবে, কিন্তু চলতে থাকলে কিছুদিন পরে মানুষ এগুলোকে অসভ্যতামি বলা শুরু করবে।
এখন বলেন খেলোয়াড়দের পেশাদার করে কি লাভ, যদি যারা খেলোয়াড় বানান তাদেরকে পেশাদার করা না যায়? আশা করছি খেলাধুলাটা RMG সেক্টরের মত হবেনা। সবদিক দিয়েই উন্নত হবে।